প্রকৃত স্রষ্টার ধারণাই শান্তিই আনতে পারে ।




এরাই হিদায়াতের বিনিময়ে ভ্রষ্টতা কিনে নিয়েছে এবং ক্ষমার বিনিময়ে কিনেছে শাস্তি এদের কী অদ্ভুত সাহস দেখো জাহান্নামের আযাব বরদাস্ত করার জন্যে এরা প্রস্তুত হয়ে গেছে (evKviv : 17)


মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৬

Website Design

শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৫

সবাই যা ভাবে...

সবাই যা ভাবে...
আমরা সবাই ভাবি যে আমি কোন অন্যায় করি না । আমি কোন খারাপ কাজে সহায়তা করি না । আমি কারো প্রতি জুলুম করি না্ । আমি সমাজের অশান্তি বয়ে আনে এমন কাজে, নিজেকে নিযুক্ত করি না । আমি কোন রাজনৈকি কাজে অংশ গ্রহন করি না , যার মাধ্যমে মানুষের ক্ষতি বৃদ্ধি করে । আমি পাচ বার নামাজ আদায় করি । সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা হোক এটাই আমি চাই । আজ যে অবস্থা চলছে তার উন্নতি হোক । আমি চাই সমাজে শান্তির মধ্যদিয়ে সবার প্রতি ন্যায় প্রর্দশিত হোক ।
আমি একজন ভালো ইমানদার, বা ভালো মুসলিম ।

তাদের বলছি , আপনারা অবশ্যই ভালো মানুষ । কিন্তু তা নন । এক প্রবাদে আছে, যখন কেহ চুরি করে তখন সমাজ ধ্বংশ হয় না । যখন কেন মানুষের প্রতি মানুষ নি র্যাতন , জুলুম নিপিড়ন, অন্যায় করে, তখনো সমাজ ধ্বংশ হয় না। তখনই সমাজ অন্ধকারের সমাজে রুপ লাভ করে , যখন সমাজের মানুষের সম্পর্ক নষ্ঠ হয় । একজন আরেক জনের অন্যায়ের প্রতিবাদ করে না।
আমরা সাবাই বলি আমি মুসলিম, কিন্তু মুসলিম কিভাবে এই পৃথিবীতে অবির্ভাব তার মুল বিষয় অনুধাবন করতে ব্যর্থ । ইসলাম কোন যুদ্ধের বা হত্যার মাধ্যমে আসে নি ? এসেছে সত্যের শক্তি নিয়ে, যে শক্তি ধরে রাখতে কারো প্রয়োজন হয় না । সত্য তার নিজের প্রকৃত শক্তির আলোকে যাকে পথ দেখানো তাকে তিনি পথ দেখাবেন । যার অন্তর এর উপরে আবরন, আর কান বধির তাকে কে পথ দেখাবে । সে তো হতভাগা ছাড়া আর কিছুই না ।
আর এই ধরনের হতভাগা হচ্ছে , ঐ সমস্ত মানুষ যারা বলে আমি...

মানে উপরের বর্ননা কৃত মানব শ্রেণী । কারন এরা সমাজের বিশেষ ব্যক্তি, এরা কোন নিচু শ্রেণীর মানুষ নয় । এরাই প্রতিটি গ্রামেরর ভালো পরিবারের অন্তরভুক্ত । একটা গ্রামে ভালো পরিবার খুববেশি থাকে না । গড়পড়তাই ২০ - ৫০ পরিবারের মধ্যেই থাকে । এরা চাইলে গ্রামে যে কোন কিছু করতে পারে । এর বাস্তব উদাহারণ আমার কাছে অনেক আছে । সবচেয়ে ভালো হবে আমার গ্রামের কথা বলা, করন তারা আমাকে জানে, যেভাবে তা ঘটেছে তা্ও সবাই অবগত ,,(যারা আমার গ্রামের লোক )। একটা মসজিদ এর মত প্রতিষ্ঠান বানাতে নেহাত কম খরচা হয় না । তাও আবার সংখা লঘুদের । মানে গ্রামের দুই পক্ষ এর মধ্যে । কিন্তু তার সিধান্ত নিতে ৫০ লোকের মতামত-ই যথেষ্ঠ ছিল । আজো আমি বলতে পারি কোন কাজে জন্য ১০০ জন মানুষ ও যথেষ্ঠ নয় । কিন্তু এও বলতে পারি সেদিন ৫০ জনের বেশি একজনও ছিল না । হয়তো আরো অনেক কমছিল । ঐ প্রতিষ্ঠান বানানর কথাছিল মক্তব অর্থাৎ ছোট নামাজের স্থান । সেটাও আজ করি কাল করি করে হয়ে উঠছিল না ।
কোন শক্তির প্রভাবে এত দ্রুত পরিপুরনতা লাভ করল । এর জবাব আপনাকে আমার বলতে হবে না , বোধ হয় । ঐ মসজিদে যারা নামাজী, তারা আমাকে পচ্ছন্দ করে না । করন তারা আমাকে জন্মের পর থেকে চিনলেও আমাকে জানে না। কারন আমি সাবইকে আমার সম্পর্কে জানার সুযোগ কম দেয় । তাই ভাবতে পারে আমি কি বলবো আর নেগেটিভ ছাড়া । আমার কাছে তারা এর বাইরে অন্য কথা থাকতে পারে তা তারা বিশ্বাস করে না ।

আমি বলছি এটাই ছিল ন্যায় এর শক্তি ।

কারন এর আগেও অনেকে এর জন্য আকাঙ্কখা করতো , , সবাই বলতো ঐ মসজিদ অনেক দুরে, আমাদের পাড়াই মসজিদ থাকলে ভালো হতো , আমরা নামাজ পড়তে পারতাম । কিন্তু কেহ ত্যাগ করতে রাজি ছিল না । আবার যে ত্যাগ করবে , সে অপর পক্ষের কাছে খারাপ হবে কেন?? এই সকল কারনেই কেহ এগিয়ে আসতো ঠিকই কিন্তু ভাবতো আমি একা এসেছি আমার সাথে তো কেহ নাই , এতে তো আমার একা লাভ হবে না । কিন্তু যাদের লাভ হবে তারা কোথাই ?

আজ পুরো গ্রামের ভালো করা তো আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়, সেখানে পুরো দেশ, পুরো পৃথিবী কিভাবে ? এই ভালো মানুষ গুলো আমার কছে বলে । আমি একা অন্যয় এর বিরুদ্ধে গেলে ওরা আমাকে রাস্তা মেরে দেবে । ওরা আমাকে জেলে পুরে দেবে, আর কালকে আমাকে মেরে দেবে ।

আমার দেশের যত গুলো রাজনৈতিক দল আছে তারা সাধারন মানুষের কথা ভাবে না । তারা তাদের ক্ষমতার জন্য রাজনিতি করে । আজ ১০জন সাধারন মানুষ মিছিলে মারা গেলে বলা হয়, ওরা বিরোধী দলের তাই দেশের সরকারের ভাব মুর্তি নষ্ঠ কর ছিল । এদের কে উচিৎ শিক্ষা দেওয়া দরকার । যখন আবার অন্য সরকার আসবে তখনো একই ঘটনার পুনুরাবুত্তি হবে ।

আমি এমনো এলাকার নাম শুনেছি যেখানে, সরকার বদলের সাথে সাথে গ্রামের লোকের বাসভুমিও বদল হয় ।এ কেন কেমন দেশে বাস করি । যেখানে আগে বিবেচনা করা হয় তুমি কোন দলের, তারপর ভাবা হবে তুমি মানষ কিনা ।
অথচ এদের মারতে সরকার আসে না, না আসে বিরোধী দলের নেতা ।
যে লোকটা মারতে আসে সে আর কেহ নয়, আমারই প্রতিবেশি , আমারি ভাই, বা আমারি সহকর্মী, এরাই আমার পরিচিত আপনজন । আজ যদি আমি কোন কথা বলি তাও কার কাছে বলি , আমার আসেপাশের পরিচিত লোকের কাছে, আমার মত স্বাধারন মানুষের কথা বলার বা গল্প করার জন্য কি দেশের প্রধান মন্ত্রীর লাগে , না লাগে কোন বিশেষ কোন বিক্ষ্যাত ব্যাক্তির্ ?

কিন্তু যখন কোন মানুষের প্রতি কিছু করার হয় তখনই , আমরা হয়ে যায় বিশেষ শ্রেণীভুক্ত প্রাণী । তখন থাকে না , আমাদের নাম , না থাকে আমাদের পরিচয়, তখন আমাদেরই একটা রুপ মাত্র । তখন তার, না আছে নাম, না আছে পরিবার, না আছে কোন সম্পর্ক, না আছে মন, না আছে মানবতা । এই নাম, পরিচয় , গন্ধহীন প্রানীর নামই ইবলিশ,
যার কাজই অন্যয় ভাবে হত্যা করা, অন্যের সম্পদ গ্রাস করা ।

এদের কে খুজতে হয় না । এরা আপনার ভালো মানুষের আড়ালে বাস করে ।যে মানুষ ভাল বলে নিজেকে জানে, তারই অন্তরালে এই ইবলিশ পাওয়া যায় ।

এর ব্যাখা পরের লেখা তে....

মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

যেদিন তোমার বিপদ আসবে

যেদিন তোমার বিপদ আসবে ৤
সেদিন কান্না ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না ৤
যেদিনে তোমাকে একলা চলতে হবে ৤
সেদিন খুজে পাবে না কাওকে ৤ যত ভালো সহযোগীই থাক না কেন তোমাকেও হয়ও্ব একদিন একলা চলতে হতে পারে ৤ চারিদিকে দেখবে শুধু বাধা , না থাকবে কোথাও যাওয়ার জন্য ফাকা স্থান ৤ তখন সবাই থাকবে , কিন্তু কাওকে পাবেনা , হিটলারও পাইনি তার শেষ সাথী হিসাবে কাওকে, সে কি ‍শুধু নিজের জন্য করে ছিল, তবে এত সৈন্য সে পেয়েছিল কোথা, এত সহযোগীই বা পেল কোথায়? একলা মানুষ কি শাসন করতে পারে ৤ যখন তার সময় ভালো ছিল, তখন ছিল সবাই, যখনই ব্যর্থ সংবাদ আসলো তার পাশে দাড়ানোর কেহ আর অবশিষ্ট্য ছিল না ৤ এমন পরিস্থিতি যেন আপনার জীবনে না আসে ৤
তাই পাশের ভাই যখন বিপদে পড়ে তাকে সাহয্য করতে না পারলেও ভেবে দেখুন আপনি কি তার এই বিপদে জন্য দায়ী নন তো ?
সাবধান তা আপনারও সামনে আসবে বিপদ অন্যের জন্য কিছুই করার থাকবে না ৤

মানুষ ভাবে যে বিপদ আপদ, জুলুম, নিপিড়ন, সব আল্লাহর পরিক্ষা, ৤ হা! কথা ঠিক ৤ কিন্তু কত খানি ঠিক বলতে পারেন ?
বলবেন জানি না ৤
আমি বলছি, আল্লাহ বলেছেন , মানুষ যা করে তা তার দ-হাতের অর্জিত কর্মফল৤
কোন বিপদই স্রষ্টার পক্ষ থেকে নই , বরং বলুন আমরাই তার জন্য দায়ী ৤
আর তাই যখন মিছিলে গুলি খেয়ে মানুষ মরলেও তার জন্য আমরা দায়ী ৤
কোন মানুষ নির্যাতিত, ধ্বর্ষন হলেও তার জন্য আমরা দায়ী ৤
কোন মানুষ অধিকার থেকে বঞ্চিত হলেও তার জন্য আমরা দায়ী ৤
কোন মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা গেলে তার জন্য আমরা দায়ী ৤
কোন মানুষ না খেতে পেয়ে মারা গেলে তার জন্য আমরা দায়ী ৤
কোন চুরি , ডাকাতি, খুন হলে তার জন্য ও আমরা দায়ী ৤
যত কারনে মানুষ বিপদে পড়ে তার বেশির ভাগ আমরা সমাজের লোক গুলো দায়ী ৤
এত বড় বড় গুনাহর কাজ করে প্রতি দিন পাচবার নামাজ পড়রেই যদি বেহেস্ত পাওয়া যেত , তবে আমি সবার আগে ঐ খাত নাম লিখাতাম ৤
এই সকল সব সমস্যার সমাধানে বেশি কিছু করতে হবে না ৤ দিতে হবে না , আপনার জীবন, না দিতে বলবো আপনার সম্পদ, না দিতে বলবো আপনার জীবনের অনেক সময় ৤ নিতে বলবো নিজের ভালো কিভাবে করতে হয়, নিজের উপকার হবে কিসে, কি তার ছোট সমাধান ৤

শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মানুষ দারিদ্র্যতার জন্য বঞ্চিত ও শোষিত হয় না, বরং অ-স্বচেতনতা এর জন্য বঞ্চিত ও শোষিত হয় ।

gvbyl `vwi`ª¨Zvi Rb¨ ewÂZ ও
†kvwlZ nq bv, eis ÓA-¯^‡PZbZvÓ Gi Rb¨ ewÂZ &I †kvwlZ nq|
--Avkv`yj nK g„av
gvby‡li `©kb gvby‡li Rb¨:
Avgiv gvbyl Avi  gvbyl mgv‡R emevm Ki‡e Ges gvbyl Zvi wb‡Ri cÖ‡qvR‡b mgvR MvVb Ki‡e Avevi mgvR‡K †kvlY Ki‡e,GUvB gvby‡li bxwZ G‡Z AevK nevi wKQz †bB,†bB †Kvb we¯§q!Kvib mgvRcwZiv wb‡Ri cÖ‡qvR‡b mgvR MvVb  Ki‡Z Rv‡b Avevi Zvi my›`i e¨envi &I Ki‡Z Rv‡b|myZivs cÖwZUv mgv‡RB GK Rb Ab¨ R†bi Øviv †kvwlZ nq|†Zgwb Avgv‡`i c„w_ex‡Z wewfbœ †`‡k bvbv iK‡gi Xs G †kvlY Kiv nq| Avi cÖwZUv mgvR Zvi wb‡R¯^ ˆewkói Rb¨ we‡kl fv‡e gnvb|Avi GB is Xs me wKQz †evKv‡`i mvšÍbv &I cÖwZmªæwZi evnvbv gvÎ|Kvib †evKv‡`i †h mgv‡RB ivLv †nvK bv †Kb, Zviv †evKv vK‡eB|Avi c„w_exi †ewki fvM gvbylB †evKv Avi GB †evKv nevi Kvi‡b Ziv `wi`ª nq|Avi GB `vwi`ª¨Zvi `iæb Zviv D”Pz wkÿv jv‡f ewÂZ|‡hLv‡b Zv‡`i †gavi weKv‡ki bv‡g wkÿv †`&Iqv nq ,†mUv w`‡q gy³ g‡bi Ges gy³ wPšÍvi gvbyl n&Iqv hvq bv|hvq H mgvR e¨e¯’vi †Mvjvwg Kiv|Avm‡j |GUv GKUv webv cqmvq †Mvjvg msMÖ‡ni c×wZ gvÎ|
AZx‡Zi cywRev`x mgv‡Ri gvbyl †Mvjvg msMÖn Ki‡Zv A‡_©i wewbg‡q,Kvib Zv‡`i eyw×i ZxÿœZv Kg wQj|ZvB H mgv‡Ri gvbyl ¸‡jv Zv‡`i `vm e„wˇK Zv‡`i wbqwZ wnmv‡e †g‡b wb‡qwQj|‡mB mgvR e¨e¯’vi w`‡K ZvKv‡j AvR Avgiv mn‡R eyS‡Z cvwi †h,GUv †Kvb wbqwZ n‡Z cv‡ibv| wKš‘ Zlb †Kvb GKRb `vm‡K  Zvi wb‡Ri Ae¯’vi Rb¨ cywRcwZ‡`i `vwq Ki‡Z cv‡iwb|Z`ªæc eZ©gvb c„w_exi mgvR e¨e¯’v wK `vwi`ª¨ gvbyl ¸‡jvi  DcKv‡ii Rb¨ cÖwZwôZ n‡j&I DcKv‡ii bv‡g GK Zidv †kvlY K‡i P‡j‡Q wbgœ Av‡qi †`k ¸‡jv‡Z|  GLv‡b  gy³ A_©bxwZi Avov‡j cywRev`x †kvlY  e¨e¯’v Avi mgvRZvwš¿K e¨e¯’vi Avov‡j i‡q‡Q mgvRcwZ‡`i ¯^v_© iÿv bxwZ|‡mB bxwZ‡Z `wi‡`ªi ¯^v_© D×vi nq bv|
eZ©gv‡b †_‡K&I AvR †mB nvRvi eQ‡ii cy‡ivb K_v ej‡Z nq, ÔMYZš¿Õ nj Ô`wi`ª‡`i kvlbÕ †hLv‡b MYÕ Z_v ÔwWgmÕ(Demos) msL¨vq †hgb AwaK, †Zgwb Zviv `wi`ª|
AvR c„w_exi †ewki fvM †`kB ¯^vaxb ,wKš‘ c„w_exi †ewki fvM gvbyl wK AvR ¯^vaxb? Avgvi g‡b nq Avgiv ¯^vaxbZv cvBwb ïay gvÎ `wi`ª Rb‡Mvwó ¸‡jv|Kvib Avgiv `wi`ª Rb‡Mvwóiv ¯^‡PZb bB|evsjvi ¯^vaxbZv wK ïay evsjvi wkwÿZ &I mgvRcwZiv G‡bwQj ? ‡h H mgvRcwZiv eskavivq kvmb Ki‡e e„nr `wi`ª Rb‡Mvwói|AvR &I †Kvb cÖvwšÍK `wi`ª Rb‡Mvwó Rvb‡Z cv‡iwb Zv‡`i Rb¨ Zv‡`i weavb wK wba©viY Kiv n‡q‡Q|A_ev Z‡`i Rb¨ wK wba©viY Kiv n‡e, G m¤ú©‡K bv Zv‡`i †Kvb    gZvgZ †b&Iqv nq|ZvB H e„nr `wi`ª Rb‡Mvwói Kv‡Q Avgvi RvbZ‡ B”Qv K‡i Zviv hw` wb‡R‡`i Rb¨ i³  w`‡q Zv‡`i Rb¨ ¯^vaxbZv Av‡bwb, G‡b‡Q H mgvRcwZ‡`i Rb¨ Z‡e Zv‡`i DwPr GB f‚LÛ †Q‡o †hb Ab¨ c„w_ex‡Z wM‡q evm K‡i| Kvib †Zvgiv †Mvjvg n‡q †Zvgvi Rxeb KvUv‡Z cv‡iv, wKš‘ †Zvgvi †Kvb AwaKvi †bB , †mLv‡b ÕRb¥ w`‡qÕ Av‡iK Rb bZzb gvbyl‡K †Mvjvg evbv‡e|
mgv‡Ri BwZnvm:
Avw`g hyM †_‡K gvbyl mgv‡R emevm K‡i Avm‡Q|‡mB ZLb †_‡KB mgv‡Ri ïiæ, hLb wPšÍv Kiv nq †h Kg kw³i ev Aÿg gvbyl hv‡Z Zv‡`i Afve cy‡ivb Ki‡Z cv‡i| †mB cï wkKvi mgv‡R hviv wkKv‡i mvg_© Zv‡`i Lvev‡i Rb¨ mgvR MvVb K‡i wb|eis hviv Lvevi msMÖ‡n Amg_© Zv‡`i Lvev‡ii wbðqZvi Rb¨ mgvR MvVb Kiv n‡qwQj| ‡hLv‡b mgv‡Ri mKj gvbyl Lvevi ‡c‡Z cv‡i GB D‡Ïk¨  wb‡q mgvR M‡o D‡VwQj| Kvib hviv wkKv‡i Amvg_© wQj Zviv Ab¨ Kv‡R cvi`kx© wQj| Avi hviv wkKv‡i †hZ Zv‡`i &I ¸nvq wd‡i KvR K†g †Mj|ZvB H mgv‡Ri m~Pbv nq mevi mgvb AwaKvi &I myweav †fvM Kivi Rb¨|
( cÖ‡qvR‡b Avw`g hy‡Mi BwZnvm co‡Z cv‡ib ,mgvR &I
†mB mf¨Zv m¤ú‡K© Rvbvi Rb¨|Kvib GUv †Kvb BwZnvm iPbv bq|
GLv‡b ïay gvÎ gyj e³e¨ Dc¯’vc‡bi Rb¨ Z_¨ †`&Iqv|) 
wKš‘ cÖwZUv mgv‡R wKQz mgvRcwZ M‡o D‡V, mgvR‡K †kvlY &I kvmb Kivi Rb¨| cï wkKvi mgv‡R e¨w³ gvwjKvbvi cÖPjb Kg wQj|ZvB Zlb&I ch©šÍ mgvR ˆelg¨ Kg jÿ¨ Kiv hvq| Avi  cï wkKvi †_‡K hLb cïcvjb hy‡M m¤ú‡`i e¨w³ gvwjKvbvi cÖfve NU‡Z _v‡K|Ab¨ w`‡K mgv‡R ˆelg¨ e„w× †c‡Z _v‡K|

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

বোকা বনের বোকা মানুষ



সময়ের দাবি!
আমরা আমাদের সমাজটাকে
will be enlight to us
বোকা বনের বোকা মানুষকে ব্যবহার করছি । যেখানে না আছে স্বাধারন মানুষের মুল্য , না আছে তাদের কোন অধিকার । কেহ দেখায় ধর্মের দোহাই, কেহ দেখায় ক্ষমতার ভয়, এর সাথে মিশে আছে অর্থনৈতিক ধোকা । কি আপরাধ করেছে এই অবহেলিত স্বাধারন মানুষ গুলো । এরা তো কোন মানুষই নয় সমাজের সভ্য মানুষের কাছে । এই সমাজের নেতা, সমাজের রক্ষক, ধর্মের বাহক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, এমন কি শিক্ষক, আপনাদের বলি , মাস গেল যে টাকা দিয়ে আপনার ব্যয় নির্বাহ করেন, সেই টাকা কে আপনাকে দেয় ?
কার কাছে থেকে আপনি অবৈধ ভাবে টাকা নেন ?
কাদরে উপরে ক্ষমতার অপব্যবহার করেন,, এই ক্ষমতা কে দিল ?
এমনই অনেক, মুলত আপনি যা নিয়ে এতো সব করেন , তা ঐ না জানা , নির্বোধ বোকা মানুষেরই দেওয়া । এই মানুষটা না থাকলে কোথায় পেতেন ? বলতে পারেন ‘
একবার ভেবে দেখুন যাকে আপনি কষ্ট দিলেন , যাকে আপনি ঠকালেন, তাকে আপনি কতটুকু ক্ষতি করলেন আমি যানি না । কিন্তু আপনি যে নিজেরই ঠকালেন , তা আমি স্পষ্ট করে দেখিয়ে দিতে পারি ।


নেপলিয়ন ঠিক কথা বলেছিল , যে সমাজে দাস নেই, সেই সমাজই অন্য সমাজের দাস । তাই কখন যে আপনারা অন্য সমাজের দাসে পরিনত হয়েছেন , তা কখোনই বুঝবার জন্য ভাবেন না । একজন চাকর যত বিলাসী জীবন পাক তা কখনো মালিকের মত হয় না । তাই বাংলার সমাজের সমাজকর্তারা যত অর্থই লাভ করুক না কেন , পা চাঁটা গোলমের উপরে সম্মান জোটে না ।


আল্লাহ পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারা ৭৮ -৭৯
তোমাদের কিছু লোক নিরক্ষর। তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া আল্লাহর গ্রন্থের কিছুই জানে না। তাদের কাছে কল্পনা ছাড়া কিছুই নেই।
অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্য এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।

চলার পথে ইসলাম।



চলার পথে ইসলাম। কিভাবে আমাদের সাথে ..
আজকের বিষয় : চলার পথে ইসলামী জনগোষ্টি বিশেষ করে যারা বাংলাদেশে বাস করে তাদের চরিত্র ও তাদের ইসলাম কেমন ? তারই কিছু চিত্র ;
বর্তমানে ২০১৫ সালে আমাদের দেশের সামাজিক ,অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ও ধর্মীয় অবস্থান বেশ খারাপ এবং অতীতেও  ছিল। দেশের সাধারন মানুষের জীবনের কোন মুল্যই যেন নেই , কোন সমাজপতির কাছে, কোন ধনীর কাছে, কোন রাজনৈতিক নেতার কাছে, না কোন ধর্মীয় নেতার কাছে। যখন কোন মানুষকে মারা হয় , যেমন গুম , হত্যা ইত্যাদি তখন যাকে দিয়ে করানো হয় কাকে যে পরিমান টাকা দেওয়া হয়, তাই তার মুল্য। যেমন সাধারণ মানুষ হলে , বিনা টাকায় বা শুধু উপরওয়ালার সন্তুষ্টি করার জন্য, বিশেষ মানুষ হলে, তার পদ-র‌্যাংক এর উপর নির্ভর করে , তার দাম কত।? আর কোন বি্লডিং ভেঙ্গে মানুষ মরলে ২০হাজার। রাজনিতির মিছিলে ০০-৫০ হাজার ,এখানে গুরত্বপুর্ন মানুষ হারে হিসাব হয়।  হরতালে মরলে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু দেশের নেতা মরলে বা তার বিচার এর সময় তার জন্য হাজার জন মানুষ মরে। কিন্তু যে মারে সে বলে , দেশের মঙ্গলের জন্য , দেশের শান্তির জন্য গুলি করছি। তাতে মরছে সন্ত্রাসী, সাধারন মানুষের নিরাপত্তার ও শান্তির জন্য ।
আর যাদের জন্য মরছে, তারা বলছে আমরা তোমাদের কল্যাণের এই ত্যাগ, একদিন এই ত্যাগই তোমাদের কল্যান হবে। কিন্তু যারা নিয়ন্ত্র করছে  এই দুই পক্ষ তাদের কেহ কোন ত্যাগ করেছে। আবার তারাই এর সব থেকে সুফল ভোগ করছে।
তাদের কাছে আজ সাধারন মানুষ হচ্ছে একটা উপাদান, এটা এমন এক উপাদান যাকে বহুমুখী ব্যবহার হিসাবে ব্যবহার উপযোগী । কখনো উৎপাদনের উপাদান, কখনো ক্ষমতা লাভের উপাদান, কখনো মহান হওয়ার উপাদান। আপনি এই অতি ব্যবহার যোগ্য উপাদানকে ব্যবহার করার জন্য সেই ভাবে ব্যবহার করা , এবং সেই ভাবে গড়ে তোলা দরকার । আজ যেনে এই উপাদন সংগ্রহ গড়ের তোলা প্রতিযোগিতাই  কতিপয় গোষ্টি কাজ করছে । সেখানে আধুনিক পন্থায় পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে, সেখানে কাজের শ্রেনী বিন্যস করা হয়েছে, যেমন কোন ফ্যাক্টারি তে কোন কাচামাল ঢুকালে তার তার নির্দিষ্ট প্রডাক্টে রুপান্তরিত হবে। তেমনি ভাবে কোন দেশে জন্ম নিলেই  সেই নিয়মেই সেই উপাদান তৈরী হবে। কেহ বলবেন এক মানুষ তবে কিভাবে তার থেকে পরিত্রান পাবে । কিভাবে সমস্যার সমাধান করবেন…
আসুন দেখি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ফ্যাক্টেরি কেমন ?
আসুন দেখি বাংলাদেশের ধর্ম ফ্যাক্টেরি কেমন ?
আসলেই তারা যেভাবে ইসলাম ধর্ম মানে তাকি সত্যই ইসলাম ধর্মালম্বী বলা যায় কিনা , তার বিচার পাঠকের হাতে। বর্তমান ২০১৫ সালের যারা নিজেদের মুসলমান হিসাবে দাবি করি তারা সম্ভবত ১% এর ও কম ধর্মান্তরিত মুসলমান, আর বাকী ৯৯% মুসলমানই জন্মগত ভাবে মুসলমান। এদের কাছে সত্যিকার অর্থে ইসলাম কি ? এবং মুসলমানের প্রকৃত সংজ্ঞা কি ? তা নিয়ে  কোন মুসলিম এর কোন কোন ধারণা নেই। আর যার আছে, এই বিষয়ে জানা আছে, তার ব্যবহারে বোঝা যায় না সে তা জানে।
এখন আপনি বলতে পারেন, যে জানে সে কি বলে বেড়াবে আমি সত্যি বিষয় জানি, আমি সত্যিকার মুসলিম। এটা যদি কেহ করে , সবাই তাকে পাগল বলবে , এমকি আমিও তাকে বদ্ধ পাগল বলবো। যদিও আমার গ্রামের লোক আমাকে পাগল বলে। তাহলে আমিই বা কিভাবে বলছি কোন মুসলিম এর ধারনা নেই। তার পিছনে আমার কিছু যুক্তি আছে, সেগুলো দেখলে,  আশা করি আপনিও আমার সাথে এক মত হবেন।
প্রথম যুক্তি:
ইসলামের বানী আসার আগে, মানুষ কি আচরন করতো। তারা সমাজের কিছু বিধান ও তার পুর্বপুরুষদের যে রীতি , তা মেন চলতো। যে তা করতো না, অথবা যে ঐ সমাজের ভুল গুলোকে বলতো ভুল। তোমরা এই গুলো করা থেকে বিরত থাকো ।সে কি, এই যে তাদের ধর্মে অনুসরী থাকতো কি? ..
অবশ্যই নয়। কারন যে ব্যাক্তি কোন ধর্মের , এমন প্রথা ও কাজ যা তারা নিয়মিত করে , ঐ সকল কাজ গুলোকে যদি বলে এই সকল কাজ অবশ্যই বাদ দেওয়া দরকার , তাকে কি ওই ধর্মের অনুসরী বলবেন ? তাই যদি বলেন, তবে মোহাম্মদকেও বলতে হবে তিনিও তার পুর্বপুরুষের ধর্ম পালন করেছেন, কিছু সংস্কার এর মাধ্যমে । নাওয়ুযুবিল্লাহ ! আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন। মোহাম্মদ তা কখনোই করেন নি ।
কিন্তু আমরা আমাদের ধর্মকে অন্যর সাথে কম্প্রমাইজ করছি। আমরা বলি আমি মুসলিম, আবার চাকুরির জন্য ঘুস দিই। আমি মুসলিম বোকা লোক পেলেই , পাইছি আজকে । আমি মুসলিম , আমার রোগ মুক্তির জন্য মান্যত করি। আমি মুসলিম নেওয়ার সময় বেশি নিই, দেওয়ার সময় কখনোই বেশি দেই না। আমি মুসলিম দান করি, কিন্তু মানুষের হক ফাকি দেই। আমি মুসলিম , পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি, আমি আমার প্রতিবেশির পথ নাপাকিতে ছড়াই দেই। আমি মুসলিম আমি আমার জায়গাতে ডাস্টবিন  খোলা রাখি তাতে কার কি। আমি মুসলিম, আমার নিজের ক্ষমতা রাখতে গিয়ে, আমার গ্রাম তথা দেশের সকল সাধারণ মানুষের ক্ষমতা এক দানবের হাতে সমর্পন করি, যে আমার ভাইয়ে হত্যা করে। আমি মুসলিম, আমি ধর্মের নামে আমার আয়ের লাভজনক ব্যবসা করি। আমি মুসলিম, সমাজে ইসলাম এর জন্য মসজিত নির্মান করি, কারন আমি ঐ মুসলিম থেকে নিজিকে সুরক্ষিত মনে করি না। আমি মুসলিম মসজিত নির্মানের জন্য হাজার টাকা ব্যয় করতে পারি , কিন্তু আমারই এক মুসলিম ভাই ঋীণের জন্য পেরেশান , তাকে ঋীণ মুক্ত করতে পারি না। আমি মুসলিম, আমি কেহ চুরি করলে তার হাত কাটতে, হাতে পেরেক মারতে পারি, বিন্তু তার আভাব এর জন্য সহজগিতা বা কেন চুরি করল তার সমাধান করার মত সময় নেই। আমি মুসলিম, কেহ জিনা করলে , তাকে হত্যা বা সমাজ চুত্যি করতে পারি , জেলে দিতে পারি, জরিমানা করতে পারি, তাকে সঠিক পথ দেখাতে পারি না। আমি মুসলিম, আমি আমার সন্তানের জন্য লাক্ষ্ লাক্ষ্ টাকা ব্যয় করে বড় বড় ডিগ্রী দিতে পারি, কিন্তু তাকে কোরাানের গবেষক বানাতে পারিনা।  আমি মুসলিম , আমি আল্লাহকে ভালোবসি, কিন্তু আল্লাহকে চিনতে চাই না। আমি মুসলিম, আমি আল্লাহর কথা মানি , কিন্তু আল্লাহ কি বলেছেন , তা জানি না। তাহলে আমি মহান  মুসলিম আমার ধর্ম সর্স্পকে কেহ কিছু বল্লে আমি তাকে চড় মারতে পারি, কিন্তু আমার আল্লাহ সম্পর্কে কিছু বলতে পারি না।
আজ আমাদের দেশ মুসলিম প্রধান দেশ হলেও একজন বিধর্মী যত ভালো ভাবে বাসকরেত পারে বা পারবে। কিন্তু একজন সত্যিকারের মুসলিম এটাদিনও ঐরকম ভাবে বাচতে পারবে না। তার কারন কি?
কারন আমরা সতিই মুসলিম না। আমার নাম: ‘মোহাম্মদ আশাদুল হক মৃধা’ নামটা মুসলিম হলেও এখনো পযর্ন্ত মুসলিম হতে পারি নাই। আমি এই বিশ্বাস নিয়ে কাজ করি ,ও আল্লাহর কাছে বলি আমি যেন একদিনের জন্য হলেও পৃথিবী সকল মোহ ত্যাগ করে , আমার ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে দিয়ে মুসলিম হতে পারি। আল্লাহ আমার অতীতে সকল গুণাহ মাফ করে যেন মুসলিম হিসাবে গ্রহন করেন । এই ছাড়া আর কোন কামনা আল্লাহর কাছে নেই।

দ্বিতীয় যুক্তি: আমরা যারা নিজেদের মুসলিম বলি, তারা সাধারণত ভাবি, আমি মুসলিম কারণ আমি নামাজ পড়ি , রোজা রাখি, সাধ্য মত দান করি, ইসলামের নিয়মনীতি পালন করি , তবে তো আমাকে মুসলিম বলে পরিচয় দেব না তো কাকে মুসলিম বলবো ! কিন্তু আমি যখন ক্ষতিগ্রস্থ হই, বা ন্যয় কথা বলতে গেলে ভয় পাই, সত্য জানার পরেও তাকে প্রকাশ্য বলতে পারি না। চখের সামনে কেহ লঞ্চিত হলে কিছু করতে পারি না। অফিস আদালতে গেলে দুর্নিতির শিকার হই , তখন মুখ বুজে চলে আসি। আবার সমাজের প্রভাবশালী লোক অন্যায় করলে চুপ থাকি, কিন্তু সাইকেল চোর পেলে তাকে পেটাতে পারি। ইমাম সাহেব কথা বল্লে চোখ বুজে মেনে নিতে পারি কোন যুক্তি ছাড়াই । কিন্তু স্বাধারণ মানুষ যখন যুক্তি দেখিয়ে সত্য বলে, তাকে বলি পাগলের প্রলাপ । তাকে সমাজের বিষ ফোড়া মনে করি, তাই যদি মনে করতে হয় , তবে মোহাম্মদ ছিল পৃথিবীর সবথেকে বড় বিষ ফোড়া । যে মোহাম্মদ এর শান্তির বাণী ছিল কাফের সমপ্রদায়ের বিষ ফোড়া । নিজেদের চরিত্রকে একবার চিনতে চেষ্টা করুন , আমি বা আপনি সেই কাফেরের মত আচরন করছি না তো। যদি মনে করেন আপনি সঠিক পথে রয়েছেন তবে বিচার এর ভার আপনার হাতে,
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন,’ তোমাদের কাছে কোন মাতাল সংবাদ আনায়ন করে তবে তা পরিক্ষা করে দেখবে’।  কিন্তু আপনাদের চরিত্র সেই আল্লাহর কথা কি আনুসরন করেন নাকি শইতানের পথ অনুসরন করেন ।
আমাদের সমাজে যে মুসলিম তাদের যখন বলি, আমি বা আমার বংশধরা মুসলিম কিনা সন্দেহ আছে, তখন তারা বলে, আমি এত পরিমান ওদ্ধত হয়ে গেছি যে ‘আমার মুসলিম জাতির বা আমার বংশের তথা যারা  জন্মগত মুসলিম তাদের অসম্মান করছি । ইসলামের